হাই ভোল্টেজ মাধ্যমিক ভূগোল বই ঃ
-----------------------------------------
১।আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানঃবায়ুর চাপ, বায়ুর তাপ,বায়ুপ্রবাহ,বায়ুর আদ্রর্তা ও বারিপাত।
২।জলবায়ুর নিয়ামকসমূহঃঅক্ষাংশ,উচ্চতা,সমুদ্র থেকে দুরত্ব, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রস্রোত, পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল,মৃত্তিকার গঠন, বনভূমির অবস্হান।
৩।আগ্নেয় শিলার উদাহরণ ঃগ্রানাইট
৪।পাললিক শিলার উদাহরণ ঃবেলেপাথর,কয়লা,শেল,চুনাপাথর।
৫।রুপান্তরিত শিলাঃমার্বেল,গ্রাফাইট,মার্বেল,স্লেট,কোয়ার্টজাইট।
৬।হিমালয়ের পাদদেশে গঙ্গার বিভিন্ন উপনদীর গতিপথে পলল পাখা দেখা যায়।
৭।রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ স্হান পাদদেশীয় পলল সমভূমি।
৮।হুগলি নদী থেকে পূর্বদিকে মেঘনার সীমানা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের সমস্ত দক্ষিণাংশ গঙ্গা ও পদ্মা নদীর বিখ্যাত বদ্বীপ।
৯।ভঙ্গিল পর্বতের উদাহরণ ঃএশিয়ার হিমালয়, ইউরোপের আল্পস,উত্তর আমেরিকার রকি, দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিজ।
১০।আগ্নেয় পর্বতঃইতালির ভিসুভিয়াস,কেনিয়ার কিলিমানজারো,জাপানের ফুজিয়ামা, ফিলিপাইনের পিনাটুবো পর্বত।
১১।চ্যুতিস্তূপ পর্বতঃভারতের বিন্ধ্যা ও সাতপুরা পর্বত। জার্মানির ব্ল্যাক ফরেস্ট, পাকিস্তানের লবণ পর্বত।
১২।ল্যাকোলিথ পর্বতঃআমেরিকার হেনরি পর্বত।
১৩।বাংলাদেশের মধুপুর চত্বর ও বরেন্দ্রভূমি ক্ষয়জাত সমভূমির উদাহরণ।
১৪।হিমবাহ সমভূমি, বদ্বীপ, প্লাবন সমভূমি হলো সঞ্চয়জাত সমভূমি।
১৫।মেঘ,বৃষ্টিপাত বজ্রপাত, ঝড়, কুয়াশা, শিশির ট্রপোমন্ডলে হয়।
১৬।ওজোনমন্ডল সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি শোষণ করে প্রাণীকুলকে নানা মারাত্মক ব্যাধি হতে রক্ষা করে।
১৭।সবচেয়ে শীতলতম মাত্রা বজায় থাকে মেসোমন্ডলে।
১৮।এক্সোমন্ডল ও ম্যাগনিটোমন্ডল স্তরে উল্কা ও কসমিক কণার সন্ধান পাওয়া গেছে।
১৯।বুধ সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ;বৃহস্পতি সৌরজগতের সবচেয়ে বড়ো গ্রহ।
২০।সৌরজগতের উজ্জ্বল ও উত্তপ্ত গ্রহ শুক্র;এসিড বৃষ্টি হয়।শুক্রের কোনো উপগ্রহ নেই।
২১।মঙ্গল গ্রহের ফিবোস ও ডিমোস নামের দুইটি উপগ্রহ আছে।
২২।আহ্নিক গতির ফল ঃ
*দিবারাত্রি সংঘটন।
*জোয়ার ভাটা সৃষ্টি।
*বায়ু প্রবাহ ও সমুদ্রস্রোত সৃষ্টি।
*উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ সৃষ্টি।
২৩।বার্ষিক গতির ফলঃ
*দিবারাত্রির সংঘটন।
*ঋতু পরিবর্তন।
২৪। অমবস্যা তিথিতে সূর্যগ্রহণ হয়।
সূচপা ঃসূর্য-চাঁদ -পৃথিবী।
২৫।পূর্নিমার তিথিতে চন্দ্রগ্রহণ হয়।
সূর্য -পৃথিবী-চঁাদ।
২৬।সমুদ্রস্রোতের কারণঃ
*নিয়ত বায়ুপ্রবাহ।
*পৃথিবীর আহ্নিক গতি।
*সমুদ্রের বরফ গলন।
*সমুদ্রের গভীরতার তারতম্য।
*সমুদ্রজলের লবনাক্তের পার্থক্য।
২৬।দুর্যোগ ব্যবস্হাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য ৩টি।
২৭।দুর্যোগ ব্যবস্হাপনার চক্রগলোর উপাদানগুলো হলঃপ্রতিরোধ,প্রশমন,পূর্ব প্রস্তুতি, সাড়াদান,পুনরুদ্ধার, উন্নয়ন। প্রথম তিনটি মূখ্য উপাদান (আগে কাজ করতে হবে)।পরের তিনটি গৌণ উপাদান।
২৮।প্রশমন বলতে দুর্যোগর দীর্ঘস্হায়িত্ব হ্রাস বোঝায়।
২৯।পূর্ব প্রস্তুতি বলতে দুর্যোগ পূর্ব সময়ে ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্হা।
৩০।দুর্যোগের পরপরই সাড়াদানের প্রয়োজন পড়ে।
৩১।দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা উপকূলীয় অঞ্চলে প্রযোজ্য বেশি।
৩২।দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা তথ্যকেন্দ্র ৪১০টি।
৩৩।IPCC এর তথ্যমতে,২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ১'ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে।
৩৪।জাতিসংঘ তার সর্তকীকরণে বলেছে পরবর্তী ৫০বছরে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা৩ ফুট বাড়লে তাতে সমুদ্র উপকূলবর্তী একটি অংশ প্লাবিত হবে।১৭%ভূমি পানির নিচে চলে যাবে।
৩৫।সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আদর্শ মানচিত্র হচ্ছে ব্রিটিশদের তৈরি করা মানচিত্র যার স্কেল ১ঃ২৫০০০থেকে ১ঃ১০০০০০।বাংলাদেশ সাধারণত ব্রিটিশ স্কেল অনুসরণ করে।
৩৬।দেয়াল মানচিত্র তৈরি করা হয় শ্রেণিকক্ষে ব্যবহার করার জন্য।
৩৭।এটলাস মানচিত্রে সমগ্র পৃথিবী ও দেশকে একটি ম্যাপে দেখানো হয়।কিছু কিছু ভূচিত্রাবলি করা হয়১ঃ১০০০০০০স্কেলে।
কার্টেসিঃইমা হালিমা।
