Pages

বিসিএস প্রস্তুতি ।। BCS Preparation - Episode Five

আপডেট তথ্য 
রিজার্ভ থেকে শ্রীলংকাকে ২৫ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বাংলাদেশ
এ প্রথমবারের মতো সরকার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে স্বল্প সময়ের জন্য শ্রীলংকা সরকারকে ২০ থেকে ২৫ কোটি ডলারের বিনিয়োগ বা ঋণ সুবিধা দিচ্ছে।
বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগের আন্তর্জাতিক উপকরণ সোয়াবের (সাময়িক সময়ের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগ) আওতায় এ ঋণ সুবিধা দিচ্ছে। এ বিষয়ে সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্ষদে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এই প্রথমবারের মতো কোনো দেশের সরকারকে সোয়াবের আওতায় বিনিয়োগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা সরকারি বন্ডে রিজার্ভের অর্থ বিনিয়োগ করে থাকে। কিন্তু কোনো দেশের সরকারকে বিনিয়োগ সুবিধা দেয়নি।
/
=============================

#আপডেট_তথ্যঃ
#শোক_সংবাদঃ

⬛⬛ বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক একুশে পদকপ্রাপ্ত 'কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী' মারা গেছেন (২৪ মে ২০২১)।

◾তার কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে– 
‘দাও বৃক্ষ দাও দিন’, ‘মোমশিল্পের ক্ষয়ক্ষতি’, ‘হাওয়া কলে জোড়াগাড়ি’, ‘নোনা জলে বুনো সংসার’, ‘স্বপ্নহীনতার পক্ষে’, ‘আমার একজনই বন্ধু’, ‘পোশাক বদলের পালা’, ‘প্রেমের কবিতা’, ‘কৃষ্ণ কৃপাণ ও অন্যান্য কবিতা’, ‘সিংহদরজা’, ‘বেদনার চল্লিশ আঙুল’, ‘ম্লান, ম্রিয়মাণ নয়’, ‘বিপ্লব বসত করে ঘরে’, ‘ছিন্নভিন্ন অপরাহ্ণ’, ‘জয় বাংলা বলো রে ভাই’, ‘সারিবদ্ধ জ্যোৎস্না’, ‘সুগন্ধ ময়ূর লো’, ‘নির্বাচিত কবিতা’, ‘মুখোমুখি: তুচ্ছ’, ‘স্বনির্বাচিত প্রেমের কবিতা’, ‘হ্রী’, ‘কতো আছে জলছত্র’, ‘কতোদূর চেরাপুঞ্জি’, ‘কাদামাখা পা’, ‘ভুলের কোনো শুদ্ধ বানান নেই’, ‘একা ও করুণা’, ‘যমজ প্রণালী’, ‘আমার জ্যামিতি’, ‘পশ্চিমের গুপ্তচর’ ও ‘কবিতাসমগ্র’।

◾তার উপন্যাসগুলো হচ্ছে–  
‘কৃষ্ণপক্ষে অগ্নিকাণ্ড’, ‘পরাজয়’, অনুবাদ ‘মৌলানার মন: রুমীর কবিতা’, আত্মজৈবনিক গ্রন্থ ‘আমার কুমার’, গদ্যগ্রন্থ ‘দ্বিতীয় পাঠ’, ‘মিশ্রমিল’, ‘গদ্যের গন্ধগোকুল’, শিশুসাহিত্য ‘ইল্লিবিল্লি’, ‘নাইপাই’, ‘রাজা হটপট’, ‘ফুঁ’, ‘ফুড়ুত্’, ‘মেঘভ্রমণ’, ‘ছয় লাইনের ভূত’ ও ‘ছড়াপদ্য’।

◾তিনি ১৯৯১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, 
◾তিনি ২০০৭ সালে বিষ্ণু দে পুরস্কার, 
◾তিনি ২০১০ সালে রূপসী বাংলা পুরস্কার,
◾তিনি ২০১০ সালে কবিতালাপ সাহিত্য পুরস্কার, 
◾তিনি ২০১৬ সালে একুশে পদকসহ দেশি-বিদেশি নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।।👍

©#Engr_Sohag

=============================

চর্যাপদ ও কৌতূহল 

কৌতূহল: ভারত, বাংলাদেশে না গিয়ে চর্যাপদ নেপালে গেল কেন?
সমাধান: পাল রাজাদের শাসন আমলে চর্যাপদ রচিত হয়। কিন্তু পাল বংশে রাজারা সেন রাজাদের প্রতাপে বাংলায় টিকতে পারেনি। ফলে তারা  বাংলার বাইরে নেপালের তিব্বত প্রভৃতি পার্বত্য প্রদেশে গিয়ে তাদের অস্তিত্ব রক্ষা করে। ধারণা করা হয়, এভাবেই চর্যাপদ নেপালে গিয়েছে।

কৌতূহল: চর্যাপদের আবিষ্কৃত পদ সংখ্যা ৪৬টি কিংবা ৪৭টি না হয়ে কেন ৪৬.৫/ সাড়ে ছেচল্লিশটি হলো কেন?
সমাধান: ভুসুকুপার ২৩ নং পদের ১০ লাইনের মধ্যে প্রথম ৬ লাইনই পাওয়া গেছে। ফলে বলা যায়, ২৩নং পদের অর্ধেকটা পাওয়া যায়নি। বাকি সব পদ পরিপূর্ণ পাওয়া গিয়েছে। এই কারণেই চর্যাপদের আবিষ্কৃত পদ সংখ্যা ৪৬.৫ টি হয়েছে।

কৌতূহল: চর্যাপদের সকল কবির সাথে 'পা' যুক্ত থাকে কেন?
সমাধান: আমরা যেমন সম্মানিত ব্যক্তিদের নামের সাথে সম্মানসূচক সাহেব, স্যার, জনাব এই ধরনের বিশেষণ যোগ করি, ঠিক তেমনি চার্যাপদের কবিদের সাথেও সম্মানসূচক পা যুক্ত হয়।

কৌতূহল: কারও মতে চর্যাপদের কবি সংখ্যা ২৩ এবং পদ সংখ্যা ৫০, আবার কারও মতে কবি সংখ্যা ২৪ এবং পদ সংখ্যা ৫১। এই বিতর্কের কারণ কী?
সমাধান: লাড়ীডোম্বপা নামে চর্যাপদের একজন কবি ছিলেন, যিনি কবি হিসাবে স্বীকৃত হলেও তাঁর কোনো পদসংখ্যা পাওয়া যায়নি। ফলে ড. শহীদুল্লাহ মনে করেন, লাড়ীডোম্বীপা চর্যাপদের কবি নয়। কেননা যদি তিনি কবিই হতেন তবে অবশ্যই তাঁর পদ সংখ্যা থাকার কথা। এই কারণে ড. শহীদুল্লাহর মতে কবি সংখ্যা ২৩ ও পদ সংখ্যা ৫০টি।
অপরদিকে সুকুমার সেন মনে করেন, লাড়ীডোম্বীপা চর্যাপদ কবি। এমনও হতে পারে যে তাঁর রচিত পদ সংখ্যাটি পাওয়া যায়নি। তাই তাঁকে বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ কারণে সুকুমার সেন লাড়ীডোম্বীপাকে কবি হিসেবে মেনে নিয়ে তাঁর রচিত একটি পদ সংখ্যাও ধরে নিলেন। ফলে সুকুমার সেনের মতে চর্যাপদের কবি সংখ্যা ২৪ ও পদ সংখ্যা ৫১টি।

কৌতূহল: ড. শহীদুল্লাহর মতে চর্যাপদের আদি কবি লুইপা নয় কেন?
সমাধান: ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, লুইপার গুরু ছিলেন শবরপা। যার ফলে তিনি মনে করেন, চর্যাপদের আদি কবি শবরপা।
///
© মাকসুদুর রহমান তানভীর

=============================

ফিলিস্তিন - ইজরায়েল যুদ্ধের ফলাফল কী হলো?  

এগারো দিনের যুদ্ধ মিশরের মধ্যস্থতায় আপাতত বিরতির ঘোষণা আসে ফিলিস্তিন ও ইজরায়েলের পক্ষ থেকে। নেতানিয়াহু ঘোষণা করেন "যুদ্ধে সিজফায়ার ইমপ্লেমেন্ট করা হবে এবং ইজরায়েল যুদ্ধে জিতে গেছে।" হামাসও  সিজফায়ার স্বাগত জানিয়ে দাবী করেছে এই যুদ্ধে ফিলিস্তিনি মুক্তিকামীরা জিতেছে। একই সাথে তিনি ঘোষণা করেন ইজরায়েলকে উচিৎ শিক্ষা দেয়া হয়েছে।

যুদ্ধে কে জিতেছে সেটা জাজ করার জন্য পাঁচটা পার্সপেক্টিভ থেকে অ্যানালাইসিস করা যায়।

২। যুদ্ধে কার পারপাজ সার্ভড হয়েছে

২। অর্থনৈতিক ক্ষয় ক্ষতি

৩। সামরিক ক্ষয়ক্ষতি

৪। মিডিয়া যুদ্ধে কারা ডমিনেট করেছে

৫। নৈতিক দৃষ্টিকোণ

১. ইজরায়েল যুদ্ধ শুরু করেছে মূলত দুইটা ইনসিডেন্টের কারনে। শেখ জাররাহ থেকে উচ্ছেদে গাজাবাসীর বাধা প্রদান ও আল আকসায় মুসল্লিদের নামাজ পড়তে না দেয়া।

হামাস ও ইসলামিক জিহাদের সিজফায়ারের শর্ত ছিলো দুইটা। শেখ জাররাহ থেকে উচ্ছেদ করা যাবে না এবং আল আকসায় নামাজ পড়তে বাধা দেয়া যাবে না। বিপরীতে ইজরায়েল এ দাবী মেনে নেয়ার পাশাপাশি তারা কোনো শর্তারোপ করে নি। ফলে ফিলিস্তিনবাসীর পারপাজই সার্ভ হয়েছে এখানে।

২. আধুনিক যুদ্ধের অন্যতম ফিচার হলো অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরিমাপ করা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির ব্রিটেন ও ফ্রান্স জয়ী হলেও তাদের অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি এত বেশি ছিলো যে তারা বিশ্বে চালকের আসন থেকে হারিয়ে গেছে।

ইজরায়েলের শেল ও মিসাইলে ১৬৮০০ এর বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধ্বংস হয় এক হাজারের মত বাড়িঘর। শিল্প কারখানা, কৃষি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ সব মিলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৮৯ মিলিয়ন ডলার।অন্যদিকে ১১-১৩ তারিখ মাত্র তিন দিনেই ইজরায়েলে অর্থনৈতিক ক্ষতি হিসেব করা হয় ১৬৬ মিলিয়ন ডলারে। ইজরায়েলি ইয়েদিওথের রিপোর্ট অনুযায়ী দিনে ৩৭ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়। এছাড়াও আয়রন ডোমের প্রতিটা রকেট ইন্টারসেপ্ট করতে পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লাখ ডলার খরচ হয়।আপাতত দৃষ্টিতে গাজার ক্ষতি বেশি হলেও এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে হাজার গুণ অ্যাডভান্স একটা দেশও নিরাপদ নয়। পাশপাশি ইজরায়েলে জীবনযাত্রাও স্থবির হয়ে পড়ে।

৩. হামলায় কত মানুষ মারা গেছে সেটা হামাসের দিক থেকে সঠিক তথ্য পেলেও আয়রন ডোমের সাফল্য জাহির করতে ইজরায়েল সঠিক ক্ষয়ক্ষতির ইনফরমেশন দিবে না এটাই স্বাভাবিক। হামাসের হামলায় বারোজন নিহত হয়েছে যার মাঝে কয়েকজন সেনা ছিলো।

অন্যদিকে ইজরায়েলের হামলায় একজন হামাস কমান্ডার সহ ২৩২ জন নিহত হয়। ইসলামিক জিহাদ কমান্ডার আবু হারমিদ, হামাস কমান্ডার মোহাম্মদ দেইফ সহ ১৬ জন যোদ্ধা মারা যায়। আর বাকীরা ছিলো সাধারণ মানুষ, বাচ্চা ও মহিলা।

স্পষ্টতই এই যুদ্ধে সেনাবাহিনীর দিক থেকে খুব একটা ক্ষয়ক্ষতি কারোই হয় নি। তবে হামাস কমান্ডার ড্রোন নির্মাতা হওয়ায় কিছুটা প্রযুক্তিগত পিছিয়ে যেতেই হবে হামাসকে।

কিন্তু হামাসের কমান্ডারদের উপর ইজরায়েলের উপর্যপুরী হামলার পরও হামাসের ক্ষতি করতে না পারাটা ইজরায়েলের ব্যর্থতা বলা যেতেই পারে।

৪. মিডিয়া যুদ্ধে আল জাজিরার কাছে ভয়ংকরভাবে হেরেছে ইজরায়েলি সমর্থক পশ্চিমা মিডিয়া। পশ্চিমা মিডিয়া চেয়েছিলো হামাস ও ইসলামি জিহাদকে সন্ত্রাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ইজরায়েলের পক্ষে জনসমর্থন আদায় করতে।কিন্তু আল জাজিরার লাইভ আপডেট দেয়ার ফলে সারা বিশ্বের কাছে ইজরায়েলের ইমেজ হয়েছে শিশু হত্যাকারী রাষ্ট্র হিসেবে। একই সাথে টিআরটি ও আনাদলু এজেন্সি একের পর এক ডকুমেন্টারি পাবলিশ করে বিশ্বের মানুষদেরকে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলে। ফলে ওয়েস্টার্ন মিডিয়াও বাধ্য হয় শেষ দিকে এসে তুলনামূলক নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশে।

৫. বড় বড় কিছু রাষ্ট্রপ্রধান ইজরায়েলের প্রতি সহমর্মিতা দেখালেও সেসব দেশের সাধারণ জনগণই প্যালেস্টাইনের পক্ষে প্রোটেস্ট করে। ইহুদি হয়েও বার্নি স্যান্ডার্সের ইজরায়েলে বিরুদ্ধে প্রচারণা ও আর্ম সেল বন্ধে বিল উত্থাপন যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষকে মাঠে নামিয়ে দেয়। রাশিদা তালিব, ইলহান উমরের ইজরায়েল বিরোধি অবস্থানও নাড়া দেয়।

ফ্রান্সের ম্যাক্রন সরকারের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়। লন্ডনে বিক্ষোভের পাশাপাশি সরকারকেও চাপ দেয়া হয়। প্রত্যেকটা মুসলিম দেশে ইজরায়েল বিরোধি ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।

এছাড়াও, হাল্ক খ্যাত মার্ক রাফালো, পগবা, হামজা, মিয়া খলিফা, মো সালাহ, মেসিসহ বিশ্বের বিভিন্ন তারকাদের প্যালেস্টাইনের পক্ষের সলিডারিটি তাদের অনুসারীদেরকে প্রভাবিত করে। অন্যদিকে ইজরায়েলে কোনো বড় তারকার প্রচারণা আমার চোখে পড়ে নি। ফলে নৈতিক ভাবেও বিপর্যস্ত হয় ইজরায়েলের। এই যুদ্ধ শুরুর মূল কারন ছিলো নেতানিয়াহুর পলিটিক্যাল এজেন্ডা বাস্তবায়ন। আবারো নির্বাচন হলে যেন হামাসের বিরুদ্ধে লৌহমানব হিসেবে নিজেকে দেখিয়ে একচেটিয়া ভোট নিতে পারে। পাশাপাশি আয়রন ডোমের সাফল্য দেখিয়েও যেন এটার বিক্রির হিল্লে হয়ে যায়।

তবে, সারা বিশ্বের আপামর জনতার প্যালেস্টাইনের পক্ষের সমর্থন, হামাসের শক্তি প্রদর্শন, ইজরায়েলের অভ্যন্তরে দাঙ্গার সৃষ্টি, মুসলিম বিশ্বের একাত্মতা ও সুপার পাওয়ারদের প্রেশার সেই পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে।হয়তো আল্লাহ মুসলিমদের দোয়ার বরকত এভাবেই দিয়েছেন। কারন তারা ষড়যন্ত্র করে, আর আল্লাহ কৌশল অবলম্বন করেন। আল্লাহর কৌশলই সর্বোত্তম।
//
কালেক্টেড

=============================

৪১তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি 
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি::::::::::
দক্ষিণ এশিয়ার নতুন ভূ-রাজনীতিঃ BRI vs Quad
====================================

বিশ্ব রাজনীতিতে চীনের উত্থান ও ২০১৩ সালে ইন্দোনেশিয়ায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর প্রস্তাবিত ‘BRI’ বা বেল্ট রোড অ্যান্ড ইনেশিয়াটিভ প্রকল্প ভারত সাগর থেকে লোহিত সাগর হয়ে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত ঢেউ তুলেছে। চীনের এই প্রকল্পের বিপরীতে বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘ ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্রাটেজব' (IPS) এবং যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সমন্বয়ে একটি সামরিক জোট কোয়াড্রিল্যাটেরাল সিকিউরিটি ডায়লগ ‘Ouad’ গঠন করেছে। বিআরই, আইপিএস ও কোয়াড দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতেও বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।

এশিয়ার উদীয়মান দুই অর্থনীতি চীন ও ভারত। সীমান্তে নানা ইস্যুতে বিরোধ সত্ত্বেও চীন ভারতের বাণিজ্য সম্পর্ক ইর্ষণীয়। দুই দেশ মার্কিন বলয়ের বিকল্প ব্রিকসের সদস্য। ব্রিকস বিশে^র ২৩ শতাংশ জিডিপি ও ৩২ শতাংশ জিডিপি পিপিপি নিয়ন্ত্রণ করে। ব্রিকসের নিউ ডেভেলেভমেন্ট ব্যাংকের পুঁজি ১০০ বিলিয়ন ডলার, বার্ষিক ঋণ প্রদান ৩৪ বিলিয়ন ডলার পার করছে। এছাড়া নিরাপত্তা সংস্থা সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা বা এসসিও’র প্রভাবশালী সদস্য চীন ও ভারত। কিন্তু গত তিন চার বছরে চীন ভারতের সম্পর্ক মুখোমুখি দাঁড় হয়েছে। চীনের বিআরই প্রকল্পে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ভারত। গত বছর করোনা মহামারির মধ্যে দুই দেশের সীমান্তে সৈন্যদের সংঘর্ষ বাণিজ্য সম্পর্ক এমনকি স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ককেও নিম্নমুখী করেছে। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের IPS এবং Quad এর নির্ভরযোগ্য খুঁটি ভারত।

অন্যদিকে বিআরই প্রকল্প দিয়ে চীন দক্ষিণ এশিয়াসহ এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে নিজস্ব বলয় তৈরি করে ফেলছে। BRI মূলত একটি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প যেখানে রেল, সড়ক ও সাগর পথে ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকাকে সংযুক্ত করবে। এই প্রকল্পের অধীনে চীন ৮,০০০ কিলোমিটার সড়ক বা রেলপথ নির্মাণ করতে চায়, নিয়ন্ত্রণ করতে চায় বিশ্বের ৪০% জিডিপি। ইতিমধ্যে ভারত ও ভূটান ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সবক’টি দেশের সঙ্গে চীন বিআরই নিয়ে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর করেছে। এছাড়া বিআরই প্রকল্পের ৬ টি করিডোরের ২ টি ‘চীন-মায়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর’ ও ‘চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর’ যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার উপর দিয়ে।

চীন এই প্রকল্পের অধীনে হংকং, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও মালদ্বীপ হয়ে জিবুতি, সুদান পর্যন্ত সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করে একটি সামুদ্রিক অর্থনৈতিক হাব তৈরীর উদ্যোগ নিয়েছে। বিনিয়োগ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি করছে। চীন শুধু ব্যবসা করছে না, করছে ভূ-রাজনীতিও। মালদ্বীপে ২০১১ সালের আগে চীনের দূতাবাস না থাকলেও এখন দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বানিজ্য চুক্তি রয়েছে। রাজধানী মালের সঙ্গে বিমান বন্দর দ্বীপ হুলহুলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনকারী ব্রিজসহ বিআরই প্রকল্পের অধীনে বহু প্রকল্পের কর্মযজ্ঞ চলছে মালদ্বীপজুড়ে। SENTO CEATO এর একসময়কার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ও মার্কিন মিত্র পাকিস্তান পিংপং কূটনীতির মাধ্যমে চীন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক স্থাপনে মধ্যস্থতা করেছিল। সে পাকিস্তান এখন চীনের দিকে ঝুঁকে আছে। বিআরই প্রকল্পের অধীনে চীন পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের মাধ্যমে পাকিস্তানে চীন বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে ৬০-৯০ বিলিয়ন ডলার যা পাকিস্তানের মোট জিডিপির ১৪-২০%।

বিআরই প্রকল্পের অধীনে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা সমুদ্রবন্দর বিনিয়োগ ফাঁদে পড়ে চীনের হস্তগত হওয়ার বিষয়টি ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। কিন্তু এই সমালোচনা শ্রীলঙ্কায় চীনা বিনিয়োগ দমাতে পারেনি। কলম্বো বিমানবন্দরের উন্নয়ন ও বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে চীনা বিনিয়োগের কর্মযজ্ঞ চলছে শ্রীলঙ্কায়। শুধু বিনিয়োগ নয় রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে চীন শ্রীলঙ্কার ছাতা হয়ে থাকছে। সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে ইউএনএইচআরসি আনা একটি নিন্দা প্রস্তাবে চীন তার মিত্রসমেত শ্রীলঙ্কার পক্ষে ভেটো দিয়েছে।

বর্তমানে নেপালে চীনের বিআরই প্রকল্পের অধীনে ২৪ টি প্রজেক্ট চলমান রয়েছে। তৃতীয় দেশের সঙ্গে বানিজ্য করতে চীনা বন্দর ব্যবহারের অনুমতি, নেপালের সীমান্ত শহর খাসা থেকে তিব্বতের লাসা পর্যন্ত রেল নির্মাণ, কাঠমান্ডু-পোখরান-লুম্বিনি রেল প্রজেক্টের মাধ্যমে নেপালের অর্থনীতি ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বদলে দিচ্ছে চীন। ফলে কাঠমান্ডুর রাজনীতিতে দিল্লির পাশাপাশি বেইজিংও একটি কলকাঠি।

বাংলাদেশের বহুল কাক্সিক্ষত পদ্মা বহুমুখী সেতুতে বিশ^ব্যাংক বিনিয়োগ আটকে দিলে কারিগরি সহযোগিতা নিয়ে পাশে দাঁড়ায় চীন। সেতুটির রেল সংযোগ চীনের বিআরই প্রকল্পের অংশ হচ্ছে বলে জানা গেছে। এছাড়া পায়রা বন্দর নির্মাণ প্রকল্প পেয়েছে চীন, নির্মাণ করছে দেশের প্রথম টানেল পথ। বাংলাদেশের বাণিজ্য রাজধানী চট্টগ্রাম থেকে সীমান্তবর্তী শহর কক্সবাজার হয়ে চীনের কুনমিং পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ চলছে পুরোদমে। চীনের বিভিন্ন ঋণদানকারী ব্যাংক বর্তমানে বিশে^র ৩৭টি দেশের ৪০০টি প্রকল্পে ১১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।

চীনের বিআরই প্রকল্পের রাজনৈতিক অর্থনীতি, চীনের জালের মতো বিস্তার প্রতিরোধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও ভারতের ‘কোয়াড’ গঠন। ২০১৭ সালে আসিয়ান সম্মেলনের সাইডলাইনে এই সংস্থা নিয়ে সদস্য দেশগুলো একমত হলেও এতদিন অস্ট্রেলিয়ার গড়িমসি নিয়ে এতদিন সংস্থার কার্যক্রমে গতি আসেনি। ২০২০ সালে কোয়াড প্লাস সদস্য হয় দক্ষিণ কোরিয়া ও নিউজিল্যান্ড। তবে গত বছরের এপ্রিলে করোনা মোকাবেলায় ব্যর্থতা নিয়ে চীন-অস্ট্রেলিয়া বাগবিতন্ডা কোয়াডকে গতি দেয়। প্রথমবারের মতো কোয়াড সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২০২০ এর নভেম্বরে মালাবার মহড়ায় অংশ নেয়।

অন্যদিকে চীনের রয়েছে নিরাপত্তা সংস্থা সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা বা এসসিও। এই এসসিও সদস্যরাষ্ট্রগুলো ইউরেশিয়ান মার্কিন বিরোধী রাষ্ট্র। মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর পাশাপাশি চীন, রাশিয়া, পাকিস্তান ও ভারত এই সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। ইরান, তুরস্ক ও কাতারও এসসিও’র সদস্য হতে চায়। তবে এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের আইপিএস ও চতুর্দেশীয় কোয়াডের বিপরীতে চীন নতুন জোট রিজওয়ানাল কম্প্রেহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ (IPS) নিয়ে ভাবছে। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের এমন অসম প্রতিযোগিতার সময়ে কোয়াড ও যুক্তরাষ্ট্রের এশিয়া প্যাসিফিক স্ট্রাডেজির সদস্য হয়ে ভারত কীভাবে ব্রিকস ও এসসিও’রও সদস্য হয়ে ভারসাম্য করবে তা দেখার বিষয়।

চীন বিআরই প্রকল্পের অধীনে নিজের প্রভাব বিস্তার করতে চাইলেও কোয়াড রাষ্ট্রগুলো চীনের রাজনৈতিক বিনিয়োগের আড়ালের ভূ-রাজনীতি মোকাবিলায় বদ্ধপরিকর। BRI, IPS, Quad ও SCO এর শক্তি প্রদর্শনের সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল হয়ে উঠতে পারে দক্ষিণ এশিয়া ও এই অঞ্চলের সমুদ্র অঞ্চল। কেননা উভয়পক্ষ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রভাব তৈরিতে মরিয়া। ইতোমধ্যে বিনিয়োগে চীন ভালো অবস্থানে হলেও দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সবক’টি রাষ্ট্রই বিনিয়োগ, বাজার, রপ্তানিতে কোয়াড রাষ্ট্রগুলোর ওপর নির্ভরশীল। সর্বশেষ কোয়াড বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ভারতে ১০০ কোটি কোভিড-১৯ টিকা দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। এতে নড়েচড়ে বসেছে চীন। দক্ষিণ এশিয়ার ৫টি দেশ নিয়ে চীন কোভিড ইমার্জেন্সি মেডিকেল ফ্যাসিলিটি নামে একটা গ্রুপ তৈরি করেছে। চীনের এই গ্রুপে আছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও নেপাল। এই দেশগুলোর সঙ্গে আবার কোয়াডভুক্ত দেশগুলোর ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। ফলে চীন ও কোয়াডের মাঝখানে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে ভারসাম্য করতে বেশ বেগ পেতে হবে।
Collected



★ লিংক: ইসলামিক লাইব্রেরি PDF (Google Drive)

bcspedia.blogspot.com

১। স্বপ্ন যাদের বিসিএস – অভিজ্ঞদের পরামর্শ


২। বিসিএস নিয়ে প্রচলিত ১০ ভুল ধারণা


৩। বিসিএস (প্রশাসন)-কে কেন সকল ক্যাডার এর রাজা বলা হয়


৪। যদি কূটনীতিক হতে চাও


৫। বিসিএস প্রিলিমিনারি - বাংলা


৬। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে ২৫ পরামর্শ


৭। ইংরেজির ভয় করতে জয় যা মানতে হয়


৮। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: ইংরেজি সাহিত্য


৯। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: গণিত


১০। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: ত্রিকোণমিতি ও পরিমিতি


১১। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি


১২। সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ অংশে ভালো করার উপায়


১৩। সাধারণ জ্ঞানে অসাধারণ হওয়ার কৌশল


১৪। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নিয়ে কিছু কথা


১৫। বিসিএসের প্রস্তুতি: গাণিতিক যুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি


১৬। ভূগোল ও নৈতিকতায় ভালো করতে চাইলে


১৭। বিসিএসের বই পড়াই সব নয়


১৮। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার শেষ মুহূর্তে



https://english-grammarblog.blogspot.com/2020/08/effective-sentence.html
https://english-grammarblog.blogspot.com/2022/03/all-about-completing-sentences.html
https://english-grammarblog.blogspot.com/2020/12/rules-of-changing-voice-active-to-passive.html
https://www.google.com/search?q=site%3Aenglish-grammarblog.blogspot.com
★ From Google Drive —

BCS Exam Syllabus (Download Now):

BCS Preliminary Test 

Download PDF

BCS Written Exam

Download PDF

https://bcspedia.blogspot.com/2022/04/preposition-shortcut-rules-techniques.html

https://bcspedia.blogspot.com/2020/10/blog-post_222.html

https://t.me/englishgrammarblog

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/full-guidelines-for-bcs-written-examination.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/1st-world-war-and-2nd-world-war.html

https://bcspedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE%20-%20Motivation

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/why-do-muslims-commit-terrorism.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/01/transformation-of-sentences.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/bcs-preliminary-test-last-minute-preparation-and-suggestion.html

🔔

https://bcspedia.blogspot.com/search/label/Earn%20Money

 

👍 CATEGORIES ⚝⚝⚝

#ওসমানি #আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান #মিশর #Egypt ১. বাংলা ভাষা ও সাহিত্য ১. হ্যান্ডনোট এবং তথ্যবহুল চিত্র ১০. নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন ১১. বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২. ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য ৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি ৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ৪০০টি প্রশ্নোত্তর: কম্পিউটার এবং কম্পিউটার-প্রযুক্তি 43rd BCS ৫. ভাইভা বোর্ড ৫. ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব) পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ৫২ থেকে ৭১ ৬. সাধারণ বিজ্ঞান ৭ মার্চ ৭. কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি ৮. গাণিতিক যুক্তি ৯. মানসিক দক্ষতা অনুপ্রেরণা অনুপ্রেরণা - Motivation আইনকানুন আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক চুক্তি আন্তর্জাতিক বিষয়: সীমারেখা আন্তর্জাতিক সীমারেখা আপডেট আপডেট তথ্য আবিষ্কার ও আবিষ্কারক আলোচিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিক ও তাঁদের রচনাবলী ইংরেজি ইংরেজি সাহিত্য উপাধি ও ছদ্মনাম এটর্নি জেনারেল এবার যাদের প্রথম বিসিএস কম্পিউটার কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি গণিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক নাম গুরুত্বপূর্ণ শব্দ পরিচিতি চর্যাপদ চর্যাপদের কবিগণ জাতীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা এবং জনক জ্যামিতিক সূত্র দেশী বিজ্ঞানীরা নদ-নদী নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ পত্রিকা এবং ছদ্মনাম পদ প্রকরণ পররাষ্ট্রনীতি পরামর্শ পরামর্শ V. V. V. I. পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিমিতির (Mensuration) সূত্রাবলিসমূহ পাঁচমিশালী তথ্য + সাধারণ জ্ঞান পারিভাষিক শব্দ পুরাতন ও নতুন নাম প্রতিশব্দ প্রথম প্রকাশিত প্রস্তুতিহীন বিসিএস যাত্রা ফলা এবং যুক্তাক্ষর ফাঁদ প্রশ্ন ফিলিস্তিন Palestine ফ্রান্সের ইসলাম-বিদ্বেষ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলা বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের মিলবন্ধন বাংলা ব্যাকরণ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বাংলা শব্দার্থ বাংলা সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের দুই মহারথী বাংলাদেশ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি বাগধারা বানান শুদ্ধিকরণ বিগত পরীক্ষাসমূহ বিপ্লব বিভক্তি বিসিএস পরামর্শ বিসিএস ভাইভা প্রস্তুতি বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ভাষা আন্দোলন ভূগোল ভৌগোলিক উপনাম ভ্যাকসিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ মডেল টেস্ট মডেলটেস্ট মহাকাশ মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সাহিত্যকর্ম মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বপূর্ণ খেতাব মুক্তিযুদ্ধের সাহিত্যভাণ্ডার যুক্ত বর্ণ লিখিত গাইডলাইন লিখিত পরীক্ষা লেখা ও লেখক শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি ও পরামর্শ শ্রেষ্ঠ বাঙালি ✏️✏️ সংবিধান সংবিধান সংশোধনী সদর-দপ্তর সভ্যতা সমাস সাজেশন সাধারণ জ্ঞান সাধারণ বিজ্ঞান সাম্প্রতিক সাহিত্য-উৎসর্গ সাহিত্যিক সাহিত্যে কনফিউশন স্থাপত্য ও স্থপতি স্পোকেন ইংলিশ All Things Review Bangladesh Constitution BCS Preliminary Question Analysis BCS Preparation Special Episodes BCS Questions Earn Money Eat Chew Drink Take Have ? English Grammar English Grammar Exercises with Answers English Grammar Test English Literature Essay Writing General Science ICT Idioms and Phrases International financial institutions Love Stories in Literature Nobel Prize One Word Substitution Preposition Quiz Redundancy বাহুল্য (দোষ) Shortcut to Preposition Spoken English Terrorism Transformation of Sentences 👍 Translation United Nations Vocabulary Warrant of Precedence World Wars

এটি বিসিএস পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ:


Literary Terms 


1. Simile (উপমা):

দুটি আলাদা বস্তু বা দুইজন ব্যক্তির মধ্যে as, like, resemble, the same as ইত্যাদি শব্দগুলাের উল্লেখ করে সরাসরি তুলনা করাকে simile বলে। 

Example -

• I wandered lonely as a cloud. 

• Youth (is) like summer morn.

• My heart is like a singing bird. 

• He is as cunning as a fox. 


2. Metaphor (রূপক):

দুটি আলাদা বস্তু বা দুইজন ব্যক্তির মধ্যে comparision এর শব্দসমূহ (যেমন: as, such, like ইত্যাদি) ব্যবহার না করেই তুলনা করাকে metaphor বলে। 

Example -

• Liza is a rose.

• Life is but a walking shadow. 

• Nazrul is fire.

• My brother was boiling mad. 


Note: একই জাতীয় বিষয়বস্তুর মধ্যে তুলনা হলে ......... Read More 


📓 পুরো আর্টিকেল/পোস্টটি পড়ুন