মোটিভেশনাল পোস্ট :
বিসিএস ধৈর্যের পরীক্ষা।
আমি ৩৫(প্রথম BCS) ও ৩৬তম বিসিএস প্রিলি ফেল।
৩৭তম বিসিএস রিটেন ফেল।
৩৮ তম ভাইবা প্রার্থী।
৪০ তম পাশ করেছি।
( এর মধ্যে মাস্টার্স পাসের পর ৫টি বছর চলে গেছে। এই ৫ বছর সকাল ৮ থেকে রাত ৮ পর্যন্ত লাইব্রেরিতে বসে পড়েছি অমানুষের মত, এখনও পড়ছি, ভাইবা না পাস করা পর্যন্ত পড়তে থাকবো )। তবে সফলতার কোন নিশ্চয়তা নেই। হয়তো হবে, হয়তো হবে না। আমার দায়িত্ব ছিল পড়ালেখা করা সেটাই আমি করছি। মাইকেল জর্ডানের একটা কথা আমি সবসময়ই মনে রাখি, " আমি ব্যর্থতাকে মেনে নিতে পারি কিন্তু চেষ্টা না করাটাকে আমি মেনে নিতে পারি না"
আমি নিজের ব্যর্থতার জন্য কখনোই কোনকিছুকে দায়ী করিনি, এমনকি নিজেকেও না কারণ আমি জানি সবসময়ই আমি সর্বোচ্চ পরিশ্রম ও চেষ্টা করেছি। সুতরাং নিচেকে ব্যর্থ ভেবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
বিসিএসের জন্য যারা ধৈর্য ধরে সর্বোচ্চ ৪ বছর সময় (বিজ্ঞপ্তি থেকে নিয়োগ পর্যন্ত) বিনিয়োগ করতে রাজি আছেন শুধু তাদেরই বিসিএসের পেছনে ছোটা উচিত।
যদি মনে করেন সময় দিতে পারবেন, চাপ নেই, কঠোর পরিশ্রম করতে পারবেন। তবেই বিসিএসে আসুন। নতুবা ব্যাংকে ঢুকে পড়ুন তাড়াতাড়ি।
বিসিএস একটা স্বপ্নের নাম যেটাকে বাস্তবায়ন করতে গেলে জীবনে অনেক সময় স্যাক্রিফাইস করতে হয়।
------------
Md. M Rahman