১। বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা ৭টি। যথাঃ অ, আ, ই, উ, এ, ও, অ্যা।
২। একটি সার্থক বাক্যের তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকবে। যথাঃ আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি এবং যোগ্যতা।
৩। গঠনের বিচারে স্বরধ্বনি তিন প্রকার। যথাঃ আনুনাসিক, মৌলিক এবং দ্বিস্বর বা যৌগিক।
৪। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ আটটি। যথাঃ ঋ, খ, গ, ণ, থ, ধ, প, শ।
৫। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে প্রধানত তিনটি যুগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ প্রাচীন যুগ (৬৫০-১২০০), মধ্যযুগ (১২০১-১৮০০), এবং আধুনিক যুগ (১৮০০-বর্তমান)।
৬। বাংলা সাহিত্যের “অন্ধকার যুগ” ধরা হয় ১২০১-১৩৫০ পর্যন্ত সময়কে।
৭। বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। বাংলা উপন্যাসের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। আধুনিক বাংলা কবিতার জনক মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
৮। ভাষার ক্ষুদ্রতম একক হলো ‘ধ্বনি’। ধ্বনির লিখিত রূপ হলো ‘বর্ণ’। শব্দের ক্ষুদ্রতম একক হলো ‘অক্ষর’। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক হলো ‘শব্দ’।
৯। Weekly = সাপ্তাহি। Fortnightly = পাক্ষিক। Half yearly = ষাণ্মাসিক। Quarterly = ত্রৈমাসিক।
১০। সাহিত্যের অলঙ্কার প্রধানত দুই প্রকার। যথাঃ শব্দালঙ্কার ও অর্থালঙ্কার।
১১। বাংলা ভাষায় ছন্দকে তিন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথাঃ মাত্রাবৃত্ত, স্বরবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত।
১২। বাংলা বর্ণমালায় মোট ৫০টি বর্ণ আছে। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ১১টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি।
১৩। বাংলা বর্ণমালায় ৫০টি বর্ণের মধ্যে ৩২টিতে পূর্ণমাত্রা, ৮টিতে অর্ধমাত্রা ও ১০টিতে কোনো মাত্রা ব্যবহ্রিত হয় না।
১৪। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন “চর্যাপদ”। “চর্যাপদ” হলো গানের সংকলন, যা রচনা করেন বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
১৫। মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজগ্রন্থশালা তথা নেপালের রয়েল লাইব্রেরি থেকে ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে “চর্যাপদ” আবিষ্কার করেন।
১৬। বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ রয়েছে ২১টি এবং সংস্কৃত উপসর্গের সংখ্যা ২০টি।