Pages

নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন, আইন, স্বাধীনতা, সাম্য, ই-গভার্নেন্স, সরকার কাঠামো, সংবিধান, বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা

নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন
মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
ই-গভার্নেন্স ও সুশাসন
সরকার কাঠামো
সংবিধান 
বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা

নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন এই বিষটি বিসিএসে প্রায় নতুন টপিক। 
এখান থেকে ১০ টি প্রশ্ন করা হয়। কিছু কিছু প্রশ্নের সবগুলো অপশনই সঠিক মনে হয়। তবে একটু চিন্তা করলে সব থেকে বেস্ট উত্তরটা পাওয়া সম্ভব। তাই আজকের আয়োজন নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন। এখানে প্রথমে বিগত কয়েক বছরের প্রশ্ন ও উত্তর দিয়েছি যাতে প্রশ্ন সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার কনসেপ্ট পাওয়া যায়। 

এরপর অনুশীলনের জন্য এইচ এস সি’র ’পৌরনীতি ও সুশাসন’ , নবম-দশম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের সিলেবাসের সাথে মিল আছে এমন কিছু অধ্যায় এখানে দিয়েছি। আশা করি কাজে আসবে।

১। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান কী?
উত্তরঃ সততা ও নিষ্ঠা
২। নৈতিকতাকে মানবজীবনের কী বলা হয় ?
উত্তরঃ নৈতিক আদর্শ।
৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?
(ক) দায়িত্বশীলতা (খ) নৈতিকতা (গ) দক্ষতা (ঘ) সরলতা
উত্তরঃ (খ) নৈতিকতা।
৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী?
উত্তরঃ সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।
৫। মানুষের কোন ক্রিয়া নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়?
উত্তরঃ ঐচ্ছিক ক্রিয়া।
৬। মূ্ল্যবোধ কী?
উত্তরঃ মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৭। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
উত্তরঃ সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
৮। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি কী?
উত্তরঃ আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
৯। আমাদের চিরন্তন মূল্যবোধ কোনটি?
উত্তরঃ সত্য ও ন্যায়।
১০। ব্যাক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে
উত্তরঃ স্বাধীনতার মূল্যবোধকে
১১। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
উত্তরঃ জনকল্যাণ।
১২। ‘সুশাসন’ শব্দটি সর্বপ্রথম কোন সংস্থা সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে?
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক। ১৯৮৯ সালে।
১৩। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে কয়টি উপাদান উল্লেখ করেছে?
উত্তরঃ ৯ টি।
১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক বোঝায়’’ – উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ম্যাককরনী।
১৫। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -
উত্তরঃ আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
১৬। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম কী?
উত্তরঃ সুশাসন।
১৭। সুশাসনের পূর্বশর্ত কী?
উত্তরঃ মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
১৮। সুশাসনের অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে-
উত্তরঃ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
১৯। নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যমের অনুপস্থিতি কিসের অন্তরায়?
উত্তরঃ সুশাসনের।
২০। সুশাসনের পথে অন্তরায়-
উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।
২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।
২২। সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে কোন মূল্যবোধটি গুরুত্বপূর্ণ নয়?
(ক) বিশ্বস্ততা (খ) সৃজনশীলতা (গ) নিরপেক্ষতা (ঘ) জবাবদিহিতা
উত্তরঃ সৃজনশীলতা।

     এইচ এস সি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র

প্রথম অধ্যায়ঃ পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিচিতি
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;

১। বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ‘সুশাসনের’ ধারণা দেয় – ১৯৯৪ সালে। [৩৫ তম বিসিএস]
২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।
৩। বিশ্বব্যাংক ২০০০ সালে সুশাসনের ৪ টি স্থম্ভের কথা প্রকাশ করে।
৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।
৫। UNDP সুশাসনের ৯ টি উপাদানের কথা বলেছে। [৩৭ তম বিসিএস]
৬। বর্তমান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
৭। প্রাচীনকালে নগররাষ্ট্র গড়ে উঠেছিলো – গ্রিসের এথেন্সে ও স্পার্টায়।
৮। জাতীয় রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে – আধুনিক যুগে।
৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন প্লেটো।
১০। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – ১৯১৭ সালে রাশিয়ায়/সোভিয়েত ইউনিয়নে।
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ সুশাসন
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;
১। ‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ককে বোঝায়’—বলেছেন—ম্যাককরনী। [৩৭ তম বিসিএস]
২। সুশাসনের একটি বড় সমস্যা হলো—জবাবদিহিতার অভাব।
৩। সুশাসন বাধগ্রস্ত হয়—আইনের শাসন না থাকলে।
৪। ‘সুশাসন’ ধারণাটি বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উদ্ভাবিত হয়। [৩৫ তম বিসিএস]
৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।
৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকসমূহ হলো—জবাবদিহিতার অভাব, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও দারিদ্র্য্ ।
৭। সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় হলো—স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়ম।
৮। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম - সুশাসন।
৯। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান -সততা ও নিষ্ঠা।

          তৃতীয় অধ্যায়ঃ মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য

। মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ডকে বলে – মূ্ল্যবোধ [৩৫ তম বিসিএস]
। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো- জনকল্যাণ।
। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে - সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি - আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
। সভ্য সমাজের মানদণ্ড—আইনের শাসন।
। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান - সততা ও নিষ্ঠা
। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলতে বোঝায়—অভাব হতে মুক্তি।
। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।
। গ্রেট ব্রিটেনের আইন –প্রথানির্ভর।
। ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—অধ্যাপক ডাইসি।
। ‘Liberty’ শব্দের বাংলা অর্থ—স্বাধীনতা।

               চতুর্থ অধ্যায়ঃ ই-গভার্নেন্স ও সুশাসন

১। ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স এর মূল লক্ষ্য হলো—সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
২। ই-গভার্নেন্স সর্বত্র চালু হলে—স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
৩।‘ সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ—Good Governance
৪। ই-গভার্নেন্স বলতে বোঝায়—ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।
৫। ই-গভার্নেন্স এর কার্যক্রম বিভক্ত—চার ভাগে।
পঞ্চম অধ্যায়ঃ নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার
। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস—১০ ডিসেম্বর।
। মানবাধিকার ঘোষিত হয়েছে—জাতিসংঘের সাধারণ পনিষদে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
। মৌলিক অধিকারের রক্ষাকবচ—সংবিধান।
। সকল অধিকারের উৎস—রাষ্ট্র।
। মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দরকার—গণতন্ত্র।
। নাগরিকের প্রধান কর্তব্য—রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।
। ভোটদান ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার হলো—রাজনৈতিক অধিকার।
। ‘খাতিলাভের অধিকার’—সামাজিক অধিকার।
         
                        সপ্তম অধ্যায়ঃ সরকার কাঠামো

১। সরকারের বিভাগ—তিনটি। যথা: ক. আইন বিভাগ খ. শাসন বিভাগ গ. বিচার বিভাগ
২। সংবিধানের অভিভাবক—বিচার বিভাগ।
৩। আইনকে বাস্তবে প্রয়ো করা –শাসন বিভাগের কাজ।
৪। আইনসভার প্রথম কক্ষকে বলে—নিম্মকক্ষ।
৫। আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষকে বলে—উচ্চকক্ষ।
৬। বাজেট পাস বা অনুমোদন করে—আইন বিভাগ।
৭। যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম—কংগ্রেস।
৮। যুক্তরাজ্যের আইনসভার নিম্মকক্ষের নাম—কমন্স সভা।
৯। আমেরিকার আইনসভার উচ্চকক্ষের নাম—সিনেট। নিম্মকক্ষ প্রতিনিধি সভা।
১০। বাংলাদেশের আইনসভা—এক কক্ষবিশিষ্ট।
১১। অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন—শাসন বিভাগ।
১২। বেনিটো মুসোলিনি একনায়ক ছিলেন—ইতালির।
১৩। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সার্বভৌমত্বের মালিক—আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তা।
১৪। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে—ইরান ও ভ্যাটিকান সিটিতে।
১৫। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা—মন্টেস্কু। তিনি ফ্রান্সের অধিবাসী।
১৬।গঠনগত দিক থেকে আইনসভা বিভক্ত—দুইভাগে।
১৭। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা—বিচার বিভাগের কাজ।
১৮। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র—সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।
১৯। ফোয়েডাস শব্দের অর্থ—সন্ধি/মিলন।
২০। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি—গণতান্ত্রিক।
২১। আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের (১৬ তম)।
২২। কিউবার সরকার ব্যবস্থা—সমাজতান্ত্রিক।

           নবম অধ্যায়ঃ জনসেবা ও আমলাতন্ত্র

১। আদর্শ আমলাতন্ত্রের জনক—ম্যাক্স ওয়েবার।
২। ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দেখা যায়—আমলাতন্ত্রে।
৩। অনুন্নত বিশ্বে আমলারা নিজেদের মনে করে—জনগণের প্রভু।
৪। আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো—Bureaucracy
৫। আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনে নিয়োগ করা হয়—মেধার ভিক্তিতে।
৬। সরকারের সিদ্ধান্ত ও নীতি বাস্তবায়ন করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
৭। কর্মকর্তা কর্মচারিগণ জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে—ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট।
৮। আমলাতন্ত্রে বিভিন্ন পদের শ্রেণিবিন্যাস করা হয়—পদসোপান নীতি অনুসারে।
৯। সরকার পরিবর্তিত হলোও দায়িত্ব ও কর্তৃত্বে থেকে যান—আমলা প্রশাসকগণ।
১০। আমলাদের নিয়োগবিধি নির্ধারণ করা হয়—সংসদের আইন দ্বারা।
১১। আইনকে বাস্তবে প্রয়োগ করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১২। আমলাদের কাজ –সরকারের নীতি বাস্তবায়ন।
১৩। আদালতের সিদ্ধান্ত কার্যকর করে থাকেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১৪। আমলাদের সাথে জনগণের সম্পর্ক—আনুষ্ঠানিক ও দাপ্তরিক।
১৫। নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন—মন্ত্রীগণ।
১৬। আমলতন্ত্র জনগণের কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে--‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর কারনে।

               দশম অধ্যায়ঃ দেশপ্রেম ও জাতীয়তা

১। জাতি রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা –ম্যাকিয়াভেলি।
২। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক—বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৩। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের মূল প্রেরণা—বাঙালি জাতীয়তা।
৪। বাংলাদেশের জনগণের নাগরিক পরিচয় বা জাতীয়তা – বাংলাদেশি।
৫। ফরাসি বিপ্লব হয়—১৭৮৯ সালে।
৬। মার্টিন লুথার কিং আন্দোলন করেন—পোপের বিরূদ্ধে।
৭। জাতীয়তার মাত্রা –২ টি।
৮। ম্যাকিয়াভেলি—ইতালিয়ান নাগরিক।
৯। ভার্সাই চুক্তি সম্পাদিত হয়—১৯১৯ সালে।
১০। পরাধীনতা শৃঙ্খলে আবদ্ধ ছিলো—১৭৪ টি দেশ।
১১। জাতীয়তার চূড়ান্ত রূপ হলো—জাতি।
১২। বাংলাদেশের জনগণের নৃতাত্বিক জাতীয়তা—বাঙালি।
১৩। হিটলার ও মুসোলিনির সরকার ব্যবস্থা –একনায়কতান্ত্রিক।
১৪। জাতীয়তাবাদের চেতনার ফসল—জাতি।

                  নবম দশম শ্রেণি - পৌরনীতি ও নাগরিকতা

                  পঞ্চম অধ্যায়ঃ সংবিধান

। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক – অ্যারিস্টটল।
। ‘ম্যাগনাকার্টা’ সনদ স্বাক্ষরিত হয় ইংল্যান্ডের রাজা জন কর্তৃক -১২১৫ সালে।
। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন পদ্ধতি হচ্ছে – আলাপ-আলোচনার মধ্যমে প্রণীত সংবিধান।
। লেখার ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ ক. লিখিত সংবিধান খ. অলিখিত সংবিধান
। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধান লিখিত সংবিধান। ব্রিটিশ সংবিধান অলিখিত।
। সংশোধনের ভিক্তিতে সংবিধান দুই প্রকার। যথাঃ- ক. সুপরিবর্তনীয় সংবিধান খ. দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান।
। ব্রিটিশ সংবিধান সুপরিবর্তনীয়। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয়।
। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়। এর সভাপতি ছিলেন –ড. কামাল হোসেন।
। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম বৈঠক বসে – ১৯৭২ সালের ১৭ এপ্রিল।
। ১২ অক্টোবর ১৯৭২ সালে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপিত হয়। [১৪ তম বিসিএস]
। খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করেন ড. কামাল হোসেন।
। ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়।
। বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত / কার্যকর করা হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সাল। [১০ ম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সংবিধানে ১৫৩ টি অনচ্ছেদ, ১১ টি ভাগ, একটি প্রস্তাবনা ও ৭ টি তফসিল রয়েছে।
। বাংলাদেশের সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয়। তবে পরিবর্তন বা সংশোধন করতে দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতি লাগবে
। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ৪ টি। যথাঃ- ক. জাতীয়তাবাদ, খ. সমাজতন্ত্র. গ. গণতন্ত্র ঘ. ধর্মনিরপেক্ষতা।
। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো – সংবিধান।
। সংবিধান অনুযায়ীএদেশের নাগরিকরা ভোটাধিকার লাভ করতে পারবে --১৮ বছর বয়স হলে ।
। বাংলাদেশের সংবিধানে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বা মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
। বাংলাদেশ একটি এক কেন্দ্রিক রাষ্ট্র। বাংলাদেশের আইনসভা এক কক্ষবিশিষ্ট। আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ
। জাতীয় সংসদে ৩৫০ টি আসন রয়েছে। মহিলাদের জন্য ৫০ টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ—এককক্ষবিশিষ্ট। [৩৬ তম বিসিএস]
। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো- সংবিধান। জাতীয় সংসদের মেয়াদ ৫ বছর।
। বাংলাদেশে এ পর্য্ন্ত সংবিধান সংশোধন হয়েছে –১৫ বার। (১৬ তম বাতিল) [৩৩ তম বিসিএস]
। সংবিধানের প্রথম সংশোধনী হয় –১৫ জুলাই ১৯৭৩ সালে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য। [২১ তম বিসিএস]
। দ্বিতীয় সংশোধনী হয় –২০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ সালে। ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার ক্ষমতা দেওয়ার জন্য।
। তৃতীয় সংশোধনী হয় – ২৩ নভেম্বর ১৯৭৪ সালে। মুজিব-ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ- ভারত সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়িকে ভারতের নিকট হস্তান্তরের বৈধতার জন্য।
। চতুর্থ সংশোধনীর হয় – ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ সালে। সংসদীয় সরকারব্যবস্থার পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন। উপরাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি। সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্তি ও একটিমাত্র জাতীয় দল সৃষ্টি।
। পঞ্চম সংশোধনী হয় – ৬ এপ্রিল ১৯৭৯ সালে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্য্ন্ত সামরিক সরকারের সকল কর্মকাণ্ডের বৈধতা দান। রাষ্ট্রীয় মূলনীতির পরিবর্তন। বাংলাদেশের নাগরিকতা ‘বাঙ্গালি’ থেকে ‘বাংলাদেশি’ করা।
। অষ্টম সংশোধনী হয়—৭ জুন ১৯৮৮ সালে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এবং ঢাকার বাইরে হাইকোর্টের ৬ টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন। Dacca থেকে Dhaka এবং Bengali থেকে Bangla পরিবর্তন।
। দ্বাদশ সংশোধনী হয়—৬ আগষ্ট ১৯৯১ সালে। রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারব্যবস্থার পরিবর্তে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন। উপরাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্তি। [১৬, ২০ তম বিসিএস]
। এয়োদশ সংশোধনী হয়– ২৭ মার্চ ১৯৯৬ সালে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রবর্তন।
। চতুর্দশ সংশোধনী হয়—১৬ মে ২০০৪ সালে। মহিলাদের জন্য ৪৫ টি আসন। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃতি সংরক্ষণ। সুপ্রিমকোর্টের বিচারক, পিএসসির চেয়ারম্যানের অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি। অর্থ বিল ও সংসদ সদস্যদের শপথ।
। পঞ্চদশ সংশোধনী হয়—৩০ জুন ২০১১ সালে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তিকরণ। ১৯৭২ এর মূল সংবিধানের রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি যথাঃ জাতীয়তবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রবর্তন। নারীদের জন্য সংসদে সংরক্ষিত ৫০ টি আসন। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
। ষোড়শ সংশোধনী হয়—১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে। সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ি আনার বিধান পুনঃপ্রবর্তন।
। সংবিধানের ১ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – প্রজাতন্ত্র সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৬(২) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে –বাংলাদেশের নাগরিকগণ সম্পর্কে। [২৬ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ১১ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১২নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১৯নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সুযোগের সমতা সম্পর্কে।
। সংবিধানের ২১ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নাগরিক ও সরকারি কর্মচারিদের কর্তব্য সম্পর্কে।
। সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ সম্পর্কে।
। সংবিধানের (২৬ থেকে ৪৭ক) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – মৌলিক অধিকার সম্পর্কে।
। সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – আইনের দৃষ্টিতে সমতা সম্পর্কে। [২৪ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নারী –পুরুষ সমতা সম্পর্কে। [২১, ২৭ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ২৯ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সরকারী নিয়োগলাভে সমতার সুযোগ সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৪৯ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ক্ষমা প্রদর্শন সম্পর্কে।
। সংবিধানের নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – স্থানীয় সরকার সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৭৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – ন্যায়পাল সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১০২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – রিট পিটিশন সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১১৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
। সংবিধানের ১১৮ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১২৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১৩৩ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সরকারি চাকরিতে নিয়োগ ও শর্তাবলী সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে। [২২, ৩১, ৩৭ তম বিসিএস]
। সংবিধানের ১৪১ক নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – জরুরি অবস্থা ঘোষণা সম্পর্কে।
। সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে – সংবিধানের বিধান সংশোধনের সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৫ম তফসিলে বলা হয়েছে—৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৬ষ্ঠ তফসিলে বলা হয়েছে—২৬ শে মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে।
। সংবিধানের ৭ম তফসিলে বলা হয়েছে—১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালের মুজিব নগরের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র।
। সংবিধান অনুযায়ী আপীল বিভাগের মোট বিচারক হবে—১১ জন।
। কোনো ব্যক্তির ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স—১৮ বছর।
। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে ক্যাডার সংখ্যা—২৭ টি।
। সর্বশেষ বিলুপ্ত করা ক্যাডার দুটি যথাক্রমে—বিচার ক্যাডার (২০০৭) ও টেলিকমিউনিকেশন ক্যাডার (২০১৪)।

          ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা

১। রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য সর্বনিম্ম বয়স—৩৫ বছর।
২। বাংলাদেশের শাসন বিভাগের সর্বেচ্চ ব্যক্তি—রাষ্ট্রপতি।
৩। বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নিয়োগ দেন –রাষ্ট্রপতি।
৪। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজের সমন্বয় করেন—প্রধানমন্ত্রী।
৫। জাতীয় স্বার্থের রক্ষক বলা হয়—প্রধানমন্ত্রীকে।
৬। দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠনের দায়িত্ব—মন্ত্রিসভার।
৭। বর্তমানে বাংলাদেশে বিভাগ আছে—৮টি।
৮। সর্বশেষ বিভাগ—ময়মনসিংহ।
৯। প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু –সচিবালয়।
১০। বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো—দুই স্থর বিশিষ্ট্।

                        গুরুত্বপূর্ণ নোটস
                         র্নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন

১। সুশাসন ধারণাটির উদ্ভাবক /সুশাসন প্রত্যয়টি উদ্ভাবক - ১৯৮৯ সালে, বিশ্বব্যাংক।
২। সুশাসন ধারণাটি উদ্ভাবনের পিছনের প্রেক্ষাপট ছিল আফ্রিকা মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যর্থতা।
৩। সুশাসন ধারণাটি প্রথম ব্যবহার করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট কনাবলে।
৪। সুশাসন ধারণাটির ব্যাখ্যা দেন ১৯৯৭ সালে UNDP,
৫। সুশাসন ধারণাটি সর্বপ্রথম প্লেটো দ্য রিপাবলিক গ্রন্থে পাওয়া যায়।
৬। বিশ্বব্যাংক 'শাসন ও উন্নয়ন' শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ১৯৯২ সালে।
৭। IDA সুশাসনের প্রতিবেদন প্রকাশ করে ১৯৯৮ সালে।
৮। ADB প্রকাশ করে ১৯৯৫ সালে।
৯। সুশাসন শব্দের অর্থ - Good Governance।
১০। ই-গভর্নেন্স=ই-গণতন্ত্র+ই-সরকার।
১১। সরকারি অফিস-আদালতে ও কর্মকর্তা-কর্মচারি পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ডিজিটাল রূপ- G2G.
১২। ই-গভর্নেন্স শব্দটির ব্যবহার শুরু হয় ১৯৯০ সালের শেষের দিকে।
১৩। আমেরিকায় ২০০২ সালে ই-গভর্নেন্স অ্যাক্ট পাস হয়।
১৪। মানবাধিকারের প্রবক্তা -জাতিসংঘ।
১৫। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার গৃহীত ও ঘোষিত হয় ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
১৬। জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে ১৯নং অনুচ্ছেদ কিন্তু বাংলাদেশর সংবিধানে দেওয়া হয়েছে ৩৯নং অনুচ্ছেদে।
১৭। কৌটিল্যের মতে সুশাসনের উপাদান -৪টি।
১৮। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে উপাদান উল্লেখ করেছে - ৯ টি।
১৯। UNDP এর মতে - ৬টি
২০। UNHRC এর মতে- ৫ টি
২১। IDA এর মতে - ৪ টি
২২। AFDB এর মতে- ৫টি
২৩। জাতিসংঘ এর মতে - ৮টি
২৪। IMF -good governance এজেন্ডাটি গ্রহণ করে -১৯৯৬ সালে।
২৫। সুশাসনের বড় অন্তরায়- দুর্নীতি।
২৬। সুশাসন ধারণাটি বিমূর্ত ও বহুমুখী।
২৭। কল্যান রাষ্ট্রের ধারণা পাওয়া যায় প্লেটোর দ্যা রিপাবলিক গ্রন্থে।
২৮। সর্বপ্রথম ন্যায়পাল পদ সৃষ্টি হয় ১৮০৯ সালে সুইডেনে।
২৯। গ্রেটব্রিটেনে ১৯৬৭ সালে এবং বাংলাদেশে ১৯৮০ সালে।
৩০। বাংলাদেশে বিচারবিভাগ স্বাধীনতা লাভ করে ১ নভেম্বর ২০০৭ সালে যা সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।
৩১। বাংলাদেশে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন গঠিত হয় ২০০৪ সালে।
৩২। বাংলাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত হয় ২০০৮ সালে।
৩৩। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ন্যায়পাল অাইন পাস হয় ১৯৮০ সালে।
৩৪। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির শ্রেষ্ঠ প্রবক্তা - মন্টেস্কু
৩৫। The Spirit of Laws- মন্টেস্কু।
৩৬। The Spirit of Islam - সৈয়দ আমীর আলী।
৩৭। মূল্যবোধের চালিকাশক্তি - সংস্কৃতি।
৩৮। "মূল্যবোগ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ ‘‘ উক্তিটি
-- এম.ডব্লিউ পামফ্রে।
৩৯। মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৪০। মূল্যবোধ শিক্ষা হলো নৈতিকতা সম্বন্ধে চেতনা প্রদায়ী শিক্ষা।
৪১। মূল্যবোধ শিক্ষা শুরু হয় পরিবারে কিন্তু বিকশিত হয় সমাজে।
৪২। মূল্যবোধের অপর নাম নৈতিকতা।
৪৩। মূল্যবোধ জাগ্রত করে নীতিশাস্ত্র।
৪৪। নৈতিকতা ও ঔচিত্যবোধের বিকাশভূমি -সমাজ।
৪৫। বিশ্বাসের অন্তর্নিহিত মূল্য -- মূল্যবোধ(Values)।
৪৬। সুশাসনের ভিত্তিতে মজবুত করতে মূল্যবোধ -সভ্যতা ,সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সংরক্ষণের শিক্ষা দেয়।
৪৭। মূল্যবোধের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান - নীতি ও ঔচিত্যবোধ।
৪৮। আধুনিক বিশ্ব খুব বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে -ব্যক্তিগত মূল্যবোধে।
৪৯। প্রতিটি শিশুই ব্যক্তিগত মূল্যবোধ নিয়ে জন্মায়।
৫০। প্লেটো ও এরিস্টটল বাহ্যিক মূল্যবোধের উপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
৫১। নৈতিকতা হচ্ছে নীতিঘটিত বা নীতি সংক্রান্ত বিষয় যা মূলনীতি, সৎনীতি বা উৎকর্ষ নীতিকে ধারণ করে।
৫২। নৈতিকতা - ইংরেজি প্রতিশব্দ Morality.
৫৩। নৈতিকতা দর্শন শাস্ত্রের শাখা।
৫৪। নৈতিকতা - ব্যক্তির মর্যাদা ও গুন।
৫৫। নৈতিকতার বিধান- ঐচ্ছিক।
৫৬। নৈতিকতার প্রধান উৎস- বিবেক।
৫৭। শুদ্ধাচার- শব্দের অর্থ- চরিত্রনিষ্ঠা।
৫৮। নৈতিকতা ও মূল্যবোধের যথার্থ বিকাশ ঘটায় -সুশাসন।
৫৯। বাংলাদেশের সংবিধানে জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতার বিধান সংযোজন করা হয়েছে - ১৮ নং অনুচ্ছেদে।
৬০। Virtue is knowledge - সক্রেটিস।
৬১। The elements of Ethics- Bertrand Russell
৬২। পরানীতিবিদ্যা- Metaethics.
৬৩। পরানীতিবিদ্যার সূচনাকারী - জি. ই. ম্যূর(G.E. Moore)
৬৪। G.E.Moore তাঁর Principia Ethica গ্রন্থে পরাবিদ্যার আলোচনা করেন।
৬৫। নীতিবিদ্যা -Ethics
৬৬। নীতিতত্ত্ব- Ethology
৬৭। ধর্মতত্ত্ব-thiology
#মাহমুদ
★ লিংক: ইসলামিক লাইব্রেরি PDF (Google Drive)

bcspedia.blogspot.com

১। স্বপ্ন যাদের বিসিএস – অভিজ্ঞদের পরামর্শ


২। বিসিএস নিয়ে প্রচলিত ১০ ভুল ধারণা


৩। বিসিএস (প্রশাসন)-কে কেন সকল ক্যাডার এর রাজা বলা হয়


৪। যদি কূটনীতিক হতে চাও


৫। বিসিএস প্রিলিমিনারি - বাংলা


৬। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে ২৫ পরামর্শ


৭। ইংরেজির ভয় করতে জয় যা মানতে হয়


৮। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: ইংরেজি সাহিত্য


৯। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: গণিত


১০। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: ত্রিকোণমিতি ও পরিমিতি


১১। বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করার কৌশল: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি


১২। সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ অংশে ভালো করার উপায়


১৩। সাধারণ জ্ঞানে অসাধারণ হওয়ার কৌশল


১৪। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নিয়ে কিছু কথা


১৫। বিসিএসের প্রস্তুতি: গাণিতিক যুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি


১৬। ভূগোল ও নৈতিকতায় ভালো করতে চাইলে


১৭। বিসিএসের বই পড়াই সব নয়


১৮। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার শেষ মুহূর্তে



https://english-grammarblog.blogspot.com/2020/08/effective-sentence.html
https://english-grammarblog.blogspot.com/2022/03/all-about-completing-sentences.html
https://english-grammarblog.blogspot.com/2020/12/rules-of-changing-voice-active-to-passive.html
https://www.google.com/search?q=site%3Aenglish-grammarblog.blogspot.com
★ From Google Drive —

BCS Exam Syllabus (Download Now):

BCS Preliminary Test 

Download PDF

BCS Written Exam

Download PDF

https://bcspedia.blogspot.com/2022/04/preposition-shortcut-rules-techniques.html

https://bcspedia.blogspot.com/2020/10/blog-post_222.html

https://t.me/englishgrammarblog

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/full-guidelines-for-bcs-written-examination.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/1st-world-war-and-2nd-world-war.html

https://bcspedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE%20-%20Motivation

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/why-do-muslims-commit-terrorism.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/01/transformation-of-sentences.html

https://bcspedia.blogspot.com/2022/03/bcs-preliminary-test-last-minute-preparation-and-suggestion.html

🔔

https://bcspedia.blogspot.com/search/label/Earn%20Money

 

👍 CATEGORIES ⚝⚝⚝

#ওসমানি #আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান #মিশর #Egypt ১. বাংলা ভাষা ও সাহিত্য ১. হ্যান্ডনোট এবং তথ্যবহুল চিত্র ১০. নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন ১১. বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২. ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য ৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি ৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ৪০০টি প্রশ্নোত্তর: কম্পিউটার এবং কম্পিউটার-প্রযুক্তি 43rd BCS ৫. ভাইভা বোর্ড ৫. ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব) পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ৫২ থেকে ৭১ ৬. সাধারণ বিজ্ঞান ৭ মার্চ ৭. কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি ৮. গাণিতিক যুক্তি ৯. মানসিক দক্ষতা অনুপ্রেরণা অনুপ্রেরণা - Motivation আইনকানুন আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক চুক্তি আন্তর্জাতিক বিষয়: সীমারেখা আন্তর্জাতিক সীমারেখা আপডেট আপডেট তথ্য আবিষ্কার ও আবিষ্কারক আলোচিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিক ও তাঁদের রচনাবলী ইংরেজি ইংরেজি সাহিত্য উপাধি ও ছদ্মনাম এটর্নি জেনারেল এবার যাদের প্রথম বিসিএস কম্পিউটার কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি গণিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক নাম গুরুত্বপূর্ণ শব্দ পরিচিতি চর্যাপদ চর্যাপদের কবিগণ জাতীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা এবং জনক জ্যামিতিক সূত্র দেশী বিজ্ঞানীরা নদ-নদী নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ পত্রিকা এবং ছদ্মনাম পদ প্রকরণ পররাষ্ট্রনীতি পরামর্শ পরামর্শ V. V. V. I. পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিমিতির (Mensuration) সূত্রাবলিসমূহ পাঁচমিশালী তথ্য + সাধারণ জ্ঞান পারিভাষিক শব্দ পুরাতন ও নতুন নাম প্রতিশব্দ প্রথম প্রকাশিত প্রস্তুতিহীন বিসিএস যাত্রা ফলা এবং যুক্তাক্ষর ফাঁদ প্রশ্ন ফিলিস্তিন Palestine ফ্রান্সের ইসলাম-বিদ্বেষ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলা বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের মিলবন্ধন বাংলা ব্যাকরণ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বাংলা শব্দার্থ বাংলা সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের দুই মহারথী বাংলাদেশ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি বাগধারা বানান শুদ্ধিকরণ বিগত পরীক্ষাসমূহ বিপ্লব বিভক্তি বিসিএস পরামর্শ বিসিএস ভাইভা প্রস্তুতি বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ভাষা আন্দোলন ভূগোল ভৌগোলিক উপনাম ভ্যাকসিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ মডেল টেস্ট মডেলটেস্ট মহাকাশ মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সাহিত্যকর্ম মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বপূর্ণ খেতাব মুক্তিযুদ্ধের সাহিত্যভাণ্ডার যুক্ত বর্ণ লিখিত গাইডলাইন লিখিত পরীক্ষা লেখা ও লেখক শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি ও পরামর্শ শ্রেষ্ঠ বাঙালি ✏️✏️ সংবিধান সংবিধান সংশোধনী সদর-দপ্তর সভ্যতা সমাস সাজেশন সাধারণ জ্ঞান সাধারণ বিজ্ঞান সাম্প্রতিক সাহিত্য-উৎসর্গ সাহিত্যিক সাহিত্যে কনফিউশন স্থাপত্য ও স্থপতি স্পোকেন ইংলিশ All Things Review Bangladesh Constitution BCS Preliminary Question Analysis BCS Preparation Special Episodes BCS Questions Earn Money Eat Chew Drink Take Have ? English Grammar English Grammar Exercises with Answers English Grammar Test English Literature Essay Writing General Science ICT Idioms and Phrases International financial institutions Love Stories in Literature Nobel Prize One Word Substitution Preposition Quiz Redundancy বাহুল্য (দোষ) Shortcut to Preposition Spoken English Terrorism Transformation of Sentences 👍 Translation United Nations Vocabulary Warrant of Precedence World Wars

এটি বিসিএস পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ:


Literary Terms 


1. Simile (উপমা):

দুটি আলাদা বস্তু বা দুইজন ব্যক্তির মধ্যে as, like, resemble, the same as ইত্যাদি শব্দগুলাের উল্লেখ করে সরাসরি তুলনা করাকে simile বলে। 

Example -

• I wandered lonely as a cloud. 

• Youth (is) like summer morn.

• My heart is like a singing bird. 

• He is as cunning as a fox. 


2. Metaphor (রূপক):

দুটি আলাদা বস্তু বা দুইজন ব্যক্তির মধ্যে comparision এর শব্দসমূহ (যেমন: as, such, like ইত্যাদি) ব্যবহার না করেই তুলনা করাকে metaphor বলে। 

Example -

• Liza is a rose.

• Life is but a walking shadow. 

• Nazrul is fire.

• My brother was boiling mad. 


Note: একই জাতীয় বিষয়বস্তুর মধ্যে তুলনা হলে ......... Read More 


📓 পুরো আর্টিকেল/পোস্টটি পড়ুন