মুক্তিযুদ্ধের সময় -
--------------------
ভারতের রাষ্ট্রপতি->>>>>>>ভি ভা গিরি
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী>>>>>>>শরণ সিং
মাকিন প্রেসিডেন্ট>>>>>>>নিক্সন
মাকিন পররাষ্টমন্ত্রী>>>>>>>মি-রজাস'
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী>>>>>>>এডওয়াথ হিথ
মিশর>>>>>>>আনোয়ার সাদাত
জাতিসংঘ>>>>>>>উ থান্ট
------------------------------------------------------------
মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব দেয়া হয় ১৯৭৩ সালে
.
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনা শুনে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর যে সকল ব্যক্তি দেশের জন্য কাজ করেছেন তারাই মুক্তিযোদ্ধা।
মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে সরকার। তন্মধ্যে একটি হলো মুক্তিযুদ্ধকালীন বয়স ১৩ বছর হতে হবে।
মোট খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা (৬৭৬+১) =৬৭৭
বীরশ্রেষ্ঠ = ৭ জন
বীর উত্তম (৬৮+১) = ৬৯ (সর্বশেষ= ব্রিগেডিয়ার জামিল উদ্দীন)
বীর বিক্রম = ১৭৫
বীর প্রতীক = ৪২৬ (মহিলা=২, নিখোজ= ৫৫।
কিন্তু দেবদাস বিশ্বাস ওরফে খোকা বিশ্বাস বীর প্রতীক নামে ঝালকাঠির এক ব্যক্তিকে সনাক্ত করেন বিমল কান্তি দে। তাই বর্তমানে নিখোঁজ সংখ্যা হবে ৫৪)
২৫ মার্চ, ১৯৭১... রাতের ক্রাক ডাউনের নাম >> অপারেশন সার্চ লাইট। পূর্ব নামঃ অপারেশন ব্লিজ
------------------------------------------------------------------------
"বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষক" সুপ্রিম কোর্টের রায় : ২১ জুন, ২০০৯..
----------------------------------------------------------------------------
প্রশ্ন : জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কতবার গ্রেফতার হন?
-----------------------------------------------------------------------------
১৯৩৮ সালে মার্চ- এপ্রিল প্রথম জেল হয় ৭ দিনের জন্যে (অসমাপ্ত আত্মজীবনী)
১.১১ ই মার্চ১৯৪৮ শেখ মুজিব প্রথম গ্রেফতার হন।
২.১৪ ই অক্টোবর ১৯৪৯ শেখ মুজিব ২য় বার গ্রেফতার হন।
৩.১১ ই অক্টোবর ১৯৫৮ শেখ মুজিব ৩য় বার গ্রেফতার হন।
৪.৬ ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬২ শেখ মুজিব ৪র্থ বার গ্রেফতার হন।
৫.১৮ই জানুয়ারি ১৯৬৮ শেখ মুজিব ৫ম বার গ্রেফতার হন।
৬.২৬ মার্চ ১৯৭১ শেখ মুজিব ষষ্ঠ বার গ্রেফতার হন।
-
এগুলো উল্লেখ যোগ্য । এছাড়াও অসংখ্যবার তিনি গ্রেফতার হন । কোথাও কোথাও ৩১বারের উল্লেখ আছে।
-----------------------------------------------------------------
১৯৭৩সালের নির্বচনে আওয়ামীলীগ কতটি আসন পেয়েছিল?
-২৯৫টি
--------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল কয়টি ?
--২টি।আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১
গঠিত হয় ২৫/০৩/২০১০
।
ট্রাইব্যুনাল -২
গঠিত হয় ২২/০৩/২০১২ তারিখে,
।
২০১০ সালের ২৬শে জুলাই ঢাকার পুরাতন হাইকোর্ট ভবনে ট্রাইব্যুনালের প্রথম শুনানির মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তার কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১২ সালের ২২শে মার্চ বিচারপ্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে সরকার নতুন একটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (ট্রাইব্যুনাল-২ বা ICT-22) গঠন করে। ২০১২ সালে জামায়াতে ইসলামীর ৯ জন ও বিএনপির ২ জন নেতাকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসে ট্রাইব্যুনাল।
.
এখন পর্যন্ত ২১ টি মামলার রায় প্রদান করা হয়েছে ।েএবং ২ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
------------------------------------------------
মুক্তিযুদ্ধে
.
সেনাপ্রধান - কর্নেল এম এ রব,
সেনাপতি - এমএজি ওসমানী,
সর্বাধিনায়ক - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
----------------------------------------------------------
একাত্তরের 10 December মুক্তিযুদ্ধকে নস্যাৎ করার উদ্দেশে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের নির্দেশে বঙ্গোপসাগরে রওনা হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ৭ম নৌবহর মালাক্কা প্রণালীতে অবস্থান নেয়। বর্তমানে মার্কিন সপ্তম নৌবহর ভারত মহাসাগরের দিয়াগো গার্সিয়া দ্বীপে আছে । দ্বীপটি যুক্তরাজ্যের কিন্তু এটি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দখলে।
--------------------------------------------------------------------------
১৮ই এপ্রিল ১৯৭১ সমগ্র বাংলাদেশকে প্রথম ৭ সেক্টরে ভাগ করা হয় যা পরবর্তীতে ১১ টি সেক্টরে পরিনত হয়।
------------------------------------------------------------
এক কথায় বলব মুক্তি যুদ্ধ সম্পর্কে আপনাকে সিন্ধু সেচে মুক্তা আনার মতো জ্ঞান জানতে হবে । যা ভাইভাতেও কাজে লাগবে।
------------------------------
মুক্তিযুদ্ধ চিরকুট
----------------
১। মুক্তিযুদ্ধ দিবস কবে?
- ১ ডি:
২। ভারত-বাংলাদেশ মিত্রবাহিনী গঠন করা হয়
-- ২১ নভে : ,১৯৭১ ।
৩। ভারত-বাংলাদেশ আক্রমণে পাকিস্তানের সবকটি বিমান ধব্ষ হয় কবে?
-- ৬ডি, 1971 ।
৪।স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র জারি হয় কবে?
-- ১০ এপ্রিল , ১৯৭১ ।
৫। কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
---------------------
১ আগস্ট ১৯৭১ সালের রবিবার ২.৩০ এবং ৮.০০ অপরাহ্নে নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে প্রায় ৪০,০০০ দর্শকের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত, সাবেক বিটল্স সঙ্গীতদলের লিড গিটারবাদক জর্জ হ্যারিসন এবং ভারতীয় সেতারবাদক রবিশঙ্কর কর্তৃক সংগঠিত দুটি বেনিফিট কনসার্ট। এই প্রদর্শনী পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক সচেতনতা এবং তহবিল ত্রাণ প্রচেষ্টা বাড়াতে, মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ-সম্পর্কিত বাংলাদেশের নৃশংসতার ফলে সাহায্যের উদ্দেশ্যে আয়োজন করা হয়েছিলো।
।
এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীদের এক বিশাল দল অংশ নিয়েছিলেন, যাঁদের মধ্যে বব ডিলান, এরিক ক্ল্যাপটন, জর্জ হ্যারিসন, বিলি প্রিস্টন, লিয়ন রাসেল, ব্যাড ফিঙ্গার এবং রিঙ্গো রকস্টার ছিলেন উল্লেখযোগ্য।
।
কনসার্ট ও অন্যান্য অনুসঙ্গ হতে প্রাপ্ত অর্থ সাহায্যের পরিমাণ ছিলো প্রায় ২,৪৩,৪১৮.৫১ মার্কিন ডলার, যা ইউনিসেফের মাধ্যমে শরণার্থীদের সাহায্যার্থে ব্যয়ীত হয়
/্
।
আগরতলা মামলা
------------------------------
ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য), ১৯৬৮ - ১৯৬২ সালে পাকিস্তান নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মুয়াজ্জেম হোসেন বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করে সশস্ত্র আন্দোলন নিয়ে মতবিনিময় করেন । - ১৯৬৩ সালে বঙ্গবন্ধু ত্রিপুরার আগরতলায় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শচিন্দ্রলাল শিং এর সাথে দেখা করে তার মাধ্যমে নেহেরুর কাছে সশস্ত্র আন্দোলনে সহযোগিতা কামনা করেন । - মামলাটি দায়ের করা হয় জানুয়ারি ১৯৬৮ তে । - মোট অভিযুক্ত (বঙ্গবন্ধু+৩৪) ৩৫ জন । - ১৯৬৬ সালের ৯ মে জেলে বন্দি বঙ্গবন্ধু কে মুক্তি দিয়ে সামরিক আইনে জেলগেট থেকে আবার গ্রেপ্তার করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে নেওয়া হয় । - ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন বেলা এগারোটায় কুর্মিটোলা ক্যান্টনমেন্টের একটি বিশেষ কক্ষে মামলার শুনানি শুরু হয় । - প্রখ্যাত আইনজীবী আব্দুস সালাম খানের নেতৃত্বে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের নিয়ে একটি ডিফেন্স টিম গঠন করা হয় । - UK প্রবাসী বাঙ্গালিরা প্রখ্যাত আইনজীবী স্যার টমাস উইলিয়াম কে বঙ্গবন্ধুর আইনজীবী হিসেবে প্রেরণ করেন । - ২৯ জুলাই ১৯৬৮ মামলার শুনানি আবার শুরু হয় । - টমাস উইলিয়াম ৫ আগস্ট বঙ্গুবন্ধুর পক্ষে বিশেষ ট্রাইব্যুুনালের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্র্টে রিট আবেদন দাখিল করেন । - জানুয়ারি ১৯৬৯ এ DAC (Democratic Action committee) গঠিত হয় । - ৪ জানুয়ারি ১৯৬৯ "সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ " গঠিত হয় এবং ১১ দফা দাবি পেশ করে । - ৮ জানুয়ারি ১৯৬৯ ৮ টি রাজনৈতিক দল মিলে " গণতান্ত্রিক সংগ্রাম পরিষদ " গঠন করে এবং ৮ দফা দাবি পেশ করে । - ২০/০১/১৯৬৯ পুলিশের গুলিতে ছাত্রনেতা আসাদুজ্জামান নিহত হন । - ১৫/০২/১৯৬৯ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত সার্জেন্ট জহুরুল হককে গুলি করে হত্যা করা হয় । - ১৮/০২/১৯৬৯ RU প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয় । - ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ মামলা প্রত্যাহার করা হয় ।
।
।
বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিসিএস প্রিলিতে কমপক্ষে ২টা থাকবেই ৩টাও পেতে পারেন। তাই এ সম্পর্কে সিন্ধু সেচে মুক্তা আনার মতো তথ্য আহরণ করতে হবে । আমি আগে মুজিব সম্পর্কে একটা পোস্ট দিয়েছি আজ আরেরক সংগ্রহ করেছি । গুরুত্ব দিন ।
=============================================
-----------------------------------------------------------------------------
১।"আমি হিমালয় দেখিনি, বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি।“ - ফিদেল ক্যাস্ট্রো।
২।আওয়ামিলীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের মত তেজী এবং গতিশীল নেতা আগামী বিশ বছরের মধ্যে এশিয়া মহাদেশে আর পাওয়া যাবে না।---- হেনরি কিসিঞ্জার।
৩।শেখ মুজিবকে চতুর্দশ লুই য়ের সাথে তুলনা করা যায়। জনগন তার কাছে এতপ্রিয় ছিল যে লুই ইয়ের মত তিনি এ দাবী করতে পারেন আমি ই রাষ্ট্র।
--- পশ্চিম জার্মানী পত্রিকা।
৪।শেখ মুজিব নিহত হলেন তার নিজেরই সেনাবাহিনীর হাতে অথচ তাকে হত্যা করতে পাকিস্তানীরা সংকোচবোধ করেছে।
বিবিসি-১৫ আগস্ট ১৯৭৫।
৫।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হচ্ছেন সমাজতন্ত্র প্রতীষ্ঠার সংগ্রামের প্রথম শহীদ।তাই তিনি অমর। –সাদ্দাম হোসেন।
৬।শেখ মুজিবের মৃত্যুতে বিশ্বের শোষিত মানুষ হারাল তাদের একজন মহান নেতাকে,আমি হারালাম একজন অকৃত্রিম বিশাল হৃদয়ের বন্ধুকে।
—ফিদেল কাস্ট্রো।
৭।আপোষহীন সংগ্রামী নেতৃত্ব আর কুসুম কোমল হৃদয় ছিল মুজিব চরিত্রের বৈশিষ্ঠ্য
—ইয়াসির আরাফাত।
৮।মুজিব হত্যার পর বাঙালীদের আর বিশ্বাস করা যায় না,যারা মুজিবকে হত্যা করেছে তারা যেকোন জঘন্য কাজ করতে পারে।
--- নোবেল বিজয়ী উইলিবান্ট।
৯।শেখ মুজিবুর রহমান ভিয়েতনামী জনগনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
— কেনেথা কাউণ্ডা।
১০।শেখ মুজিব নিহত হবার খবরে আমি মর্মাহত। তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন।তার অনন্যসাধারন সাহসিকতা এশিয়া ও আফ্রিকার জনগনের জন্য প্রেরণাদায়ক ছিল। –ইন্দিরা গান্ধী।
১১।বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডে বাঙলাদেশই শুধু এতিম হয় নি বিশ্ববাসী হারিয়েছে একজন মহান সন্তানকে।
– জেমসলামন্ড,ইংলিশ এম পি।
১২।প্রভাবশালী ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানের মতে, 'শেখ মুজিব ছিলেন এক বিস্ময়কর ব্যক্তিত্ব।'
১৩।ফিনান্সিয়াল টাইমস বলেছে, 'মুজিব না থাকলে বাংলাদেশ কখনই জন্ম নিতনা।'
১৪।ভারতীয় বেতার 'আকাশ বানী' ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট তাদের সংবাদ পর্যালোচনা অনুষ্ঠানে বলে, 'যিশুমারা গেছেন। এখন লক্ষ লক্ষ লোক ক্রস ধারণ করে তাকে স্মরণ করছে। মূলত একদিন মুজিবই হবেন যিশুর মতো।
১৫।একই দিনে লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, 'বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকান্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।
১৬।নিউজ উইকে বঙ্গবন্ধুকে আখ্যা দেওয়া হয়, "পয়েট অফ পলিটিক্স বলে"।
১৭।বৃটিশ লর্ড ফেন্যার ব্রোকওয়ে বলেছিলেন, "শেখ মুজিব জর্জ ওয়াশিংটন, গান্ধী এবং দ্যা ভ্যালেরার থেকেও মহান নেতা"।
১৮।জাপানী মুক্তি ফুকিউরা আজও বাঙালি দেখলে বলে বেড়ান,"তুমি বাংলার লোক? আমি কিন্তু তোমাদের জয় বাংলা দেখেছি। শেখ মুজিব দেখেছি। জানো এশিয়ায় তোমাদের শেখ মুজিবের মতো সিংহ হৃদয়বান নেতার জন্ম হবে না বহুকাল।"
২০।মরহুম মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীও বলেছিলেন, 'টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবের কবর একদিন সমাধিস্থলে রূপান্তরিত হবে এবং বাঙালির তীর্থস্থানের মতো রূপলাভ করবে'।
২২।বঙ্গবন্ধুর নিহত হবার সংবাদ শুনে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত এতটাই দুঃখ পেয়েছিলেন যে,তিনি আক্ষেপ করে বলেছিলেন “তোমরা আমার ই দেয়া ট্যাং দিয়ে আমার বন্ধু মুজিব কে হত্যা করেছ! আমি নিজেই নিজেকে অভিশাপ দিচ্ছি”।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর শোকে পাথর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশে আসার জন্য জার্মানির একটি এয়ারপোর্ট এ তার পাসপোর্ট টি ইমিগ্রেশন অফিসার কে দেখালে সেই অফিসার পাসপোর্ট টি দেখেই শেখ হাসিনাকে বললেন “ছিঃ তোমরা বাংলাদেশিরা খুব জঘন্য একটি জাতি,যেই মানুষটি তোমাদের কে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন তাকেই তোমরা হত্যা করে ফেললে?”।এর পরের ঘটনা আরও বেদনাদায়ক,সেই সময়ের পুরো এয়ারপোর্ট এর মানুষরা দেখল শাড়ি পড়া এক নারী চিৎকার করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছেন।
আমরা পৃথিবীর কত বিপ্লবির ছবি আঁকা টি শার্ট পরে ঘুরে বেরাই,কিন্তু ভুলে যাই বাঙ্গালির পরম মমতাময় এই মানুষটিকে।তার মত পরম মমতাময় মানুষ বাঙ্গালির জন্য আর কে আছে? আর কে আছে? অথচ আমরা ভুলে যাই বাঙ্গালির পরম মমতাময় এই মানুষটিকে।আফসোস এই জাতির এই মানুষটি সম্পর্কে তার বাঙ্গালিরাই তার সম্পর্কে কত জঘন্য কুৎসা রটনা করেছে।আফসোস এই জাতির জন্য।
।
------------------------
✿____________ ✿
✿ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জনপ্রিয় কিছু অনুষ্ঠান ✿
_____________________
● চরমপত্র - (রম্যকথিকা ) পরিকল্পনা=আবদুল মান্নান, কথক= এম আর আখতার মুকুল
● ইসলামের দৃষ্টিতে ( ধর্মীয় কথিকা ) - কথক= সৈয়দ আলি আহসান
● জল্লাদের দরবার - জীবন্তিকা (নাটিকা), লেখক= কল্যাণ মিত্র, ভয়েস= রাজু আহমেদ এবং নারায়ণ ঘোষ ।
● বিশ্বজনমত সংবাদ ভিত্তিক কথিকা - কথক= সাদেকীন
● পিন্ডির প্রলাপ (রম্যকথিকা) - কথক= আবু তোয়াব খান
● দর্পণ - ( কথিকা) - কথক= আশরাফুল আলম
● প্রতিধ্বনী -( কথিকা ) - কথক= শহীদুল ইসলাম
● কাঠগড়ার আসামী - ( কথিকা) - কথক= মুস্তাফিজুর রহমান
✿_____________ ✿